রমাদান বিষয়ক ১১ টি বই যেগুলো আপনার পড়া উচিত

                                      রমাদান বিষয়ক ১১ টি বই যেগুলো আপনার পড়া উচিত


-


১। ধূলিমলিন উপহার রমাদান: রামাদানের আগমনধ্বনি শুনলে একজন মুসলিমের মনে আবেগ আর খুশির জোয়ার বয়ে যাওয়ার কথা ছিলো। কথা ছিলো উৎসাহ আর প্রস্তুতি নিয়ে মুসলিমরা উন্মুখ হয়ে বসে থাকবে। রামাদান চলে যাবে, কিন্তু রামাদানের ঔজ্জ্বল্য আমাদের মাঝে ছাপ রেখে যাবে — তাক্বওয়া।

.
কথা থাকলেও আমরা কথা রাখিনি। যে মাসকে আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’আলা আর সবক’টা মাসের ওপর মর্যাদা দিয়েছিলেন, সেই মাসকে আমরা যথেষ্ট কদর করিনি। যদি কোনো মাসকে ‘বরণ’ করে নেওয়ার থাকে তবে সেটা রামাদান, বৈশাখ নয়। অর্থহীন নাটুকেপনা আর মেকি বাঙ্গালিত্বের দিনভিত্তিক উদযাপনে মুসলিমরা বিশ্বাস করে না। মুসলিমরা বিশ্বাস করে পবিত্র মাসে, যে মাস তাদেরকে আল্লাহ তাআলার কাছাকাছি আসবার সুযোগ করে দেয়।
.
রামাদান আজ আমাদের কাছে ‘সাওম’ নয়, রামাদান আজ আমাদের কাছে উপবাস — সারাটি দিন না-খেয়ে-কাটিয়ে দেওয়া, আর সন্ধ্যাবেলা পেটপুরে খেয়ে সেটা পুষিয়ে নেওয়া। আমাদের রামাদানে তাই না-খেয়ে-থাকা আছে, ইফতার পার্টি আছে, তারাবীহ আছে, শপিং আছে — কিন্তু যেটা থাকা সবচাইতে জরুরি ছিলো, সেই তাক্বওয়া নেই। রামাদান আমাদের বদলাতে পারেনি, আমরাই রামাদানকে বদলে ফেলেছি। এমন তো কথা ছিলো না।
.
তবে কেমন কথা ছিল? কেমন হতে পারতো রামাদান? কেমন করে আমরা তাক্বওয়া অর্জন করতে পারতাম? কেমন করে রামাদান আমাদের বদলে দিতে পারতো? কেমন করে আনুষ্ঠানিকতার বেড়াজাল ভেঙ্গে রামাদান আমাদের অন্তরে দাগ কাটতে পারতো? আমাদের চরিত্রে প্রভাব রাখতে পারতো? কেমন করে রামাদান হতে পারতো আমাদের বদলে যাবার মাস?
.
এসব নিয়েই শাইখ আহমাদ মুসা জিবরীলের বিখ্যাত লেকচার সিরিজ ‘Gems Of Ramadan’ অবলম্বনে ‘ধূলিমলিন উপহারঃ রামাদান’

বইটি অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ   লিঙ্ক


২। রমাদান - আত্মশুদ্ধির বিপ্লব: রমাদান পরিবর্তনের মাস। রমাদান গাফিলতি ঝেড়ে নিজেকে শুধরে নেওয়ার মাস। রমাদান আত্মশুদ্ধির সুবর্ণ সময়। রমাদান তাকওয়া অর্জনের শ্রেষ্ঠ সময়। রমাদান নেক আমলের বসন্ত। রমাদান কুরআন নাজিলের মাস। রমাদান বিজয়ের মাস। রমাদান আল্লাহর নৈকট্যলাভের শ্রেষ্ঠ সময়।

প্রিয় ভাই, আমাদের জীবনে প্রতি বছরই রমাদান আসে। সময়ের আবর্তনে আবার তা বিদায় নেয়। কিন্তু আমরা কি এ রমাদানের যথাযথ কদর করি? রমাদানের প্রভাব কি এর পরবর্তী সময়গুলোতে আমাদের মাঝে থাকে? রমাদান থেকে তাকওয়ার সবক নিয়ে সারা বছর কি আমরা তাকওয়ার পথে চলি? হায়, কত রমাদানই তো আমরা পার করেছি; কিন্তু আমাদের মাঝে পরিবর্তন কোথায়?! আছে কি আমাদের জীবনে তাকওয়ার বহিঃপ্রকাশ?! আসুন, আর গুনাহের সাগরে ডুবে থাকা নয়; আর নয় গাফিলতির মাঝে বিভোর থাকা। নিজেকে শুধরে নেওয়ার দৃঢ় প্রত্যয়ে জেগে উঠি। সামনের প্রতিটি রমাদানকে সর্বোত্তমভাবে কাজে লাগানোর ফিকির করি। প্রতিটি রমাদানকে জীবনের শেষ রমাদান ভেবে এর সর্বোচ্চ কদর করি। রমাদান থেকে তাকওয়ার শিক্ষা নিয়ে জীবনের প্রতিটি পদে পদে এর বাস্তবায়ন ঘটাই। রমাদান হোক আমাদের জন্য আত্মশুদ্ধির বিপ্লব.

বইটি অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ   লিঙ্ক

৩। ভালোবাসার রামাদান:  রামাদান এতই মাহাত্ম্যপূর্ণ একটি মাস যে, এই মাসে জান্নাতের সবগুলো দরজা উন্মুক্ত রাখা হয় এবং জাহান্নামের সবগুলো দরজা বন্ধ করে দেওয়া হয়। আর এই মাসেই রয়েছে লাইলাতুল ক্বদেরর ন্যায় বরকতময় রজনী যা হাজার মাসের চেয়েও উত্তম। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, রামাদানের প্রতিটি দিন ও রাতে আল্লাহর কাছে বান্দার দুআ কবুল হয় এবং অগণিত বান্দা জাহান্নাম থেকে মুক্তি লাভ করে। অথচ কত-ই না দুর্ভাগা আমরা যে, উপযুক্ত দিক-নির্দেশনার অভাবে আমাদের অনেকেই মূল্যবান এই মাসটিকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারি না। ফলে আমরা ব্যর্থ হই রামাদানের অমূল্য-সব নিয়ামতপ্রাপ্তি থেকে।

.
মূল্যবান এই গ্রন্থখানি রামাদানে সিয়াম পালনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনা সমৃদ্ধ। এই গ্রন্থে অপেক্ষাকৃত কার্যকরী বহু আয়াত ও বিশুদ্ধ হাদীসের মাধ্যমে রামাদানের বিভিন্ন আমলের ব্যাপারে নির্ভুল দিক-নির্দেশনা প্রদানের চেষ্টা করা হয়েছে। পাঠকগণ যেন তাদের রামাদানকে উত্তমরূপে কাজে লাগাতে পারেন সে-উদ্দেশ্যেই সমকালীন প্রকাশনের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।

বইটি অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ   লিঙ্ক

৪।  রামাদানের সাওগাত:কুরআন ও সহিহ হাদিসের আলোকে রমাদানের গুরুত্ব ও সুন্নত আমল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন । বিশেষভাবে, লাইলাতুল কদরের গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে ভালো ধারণা পারবেন। 

বইটি অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ   লিঙ্ক

৫। প্রোডাক্টিভ রমাদানঃ রামাদান মাস হচ্ছে মুসলিম জাতির আমলি বসন্ত। প্রত্যেক প্র্যাক্টিসিং মুসলিম এই মাসের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকে। এই মাসে আমলের সওয়াব অন্য মাসগুলোর আমলের তুলনায় অনেক বেশি। তাই আমাদের সবারই লক্ষ্য থাকে এ মাসে বেশি বেশি আমল করা, আরো বেশি প্রোডাক্টিভ থাকা। এমাসে আমাদের কাজকর্ম, পড়াশুনা, পারিবারিক চাহিদা পূরণ ইত্যাদির পাশাপাশি অর্ধেক দিন সিয়ামরত অবস্থায় এবং বাকি অর্ধেক সময়ে রাতের ইবাদত এবং কুরআন তিলাওয়াতও করতে হয়। এটা নিঃসন্দেহে চ্যালেঞ্জিং একটি কাজ। রামাদান মাসে কীভাবে এত এত চ্যালেঞ্জের মোকাবেলা করে আরো বেশি প্রোডাক্টিভ থাক যায়, সে বিষয়েই কিছু কার্যকর পরামর্শ দেয়া হবে এ বইয়ে। রামাদানের প্রস্তুতি, লক্ষ্য, পরিকল্পনা ও রুটিন বানাতে এ বই আপনাদের জন্য সহায়ক হবে ইনশাআল্লাহ। রামাদানে আমলে মনোযোগী হওয়ার, কুরআন পড়ার ও দুআ করার ব্যাপারে দিকনির্দেশনা দেয়া হয়েছে এ বইয়ে। শুধু তাই নয়, রামাদানের খাদ্যাভ্যাস ও ফিটনেস ধরে রাখার উপায়, একাডেমিক পরীক্ষার ব্যস্ততা সামলে আমল করার উপায়ও বাতলে দেয়া হয়েছে এ সংকলনে। সবশেষে, রামাদানের পরেও কুরআনের সাথে সম্পর্ক বজায় রাখার ও সুস্থ থাকার পরামর্শ দিয়ে সাজানো হয়েছে এ বই। আশা করি, বইটি রামাদানের প্রস্তুতির জন্য ও প্রোডাক্টিভভাবে রামাদান কাটানোর জন্য কার্যকর একটি গাইডবুক হবে ইনশাআল্লাহ।


বইটি অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ   লিঙ্ক


৬৷ রমযান মাসের ৩০ আসর: বিশ্ববরেণ্য দাঈ ও ফকীহ শায়খ ইবন উসাইমীন (র) কর্তৃক আরবী ভাষায় লিখিত ‘মাজালিসু শাহরি রামাদান’ নামক বিখ্যাত গ্রন্থের অনুবাদ এটি। তাকওয়া অর্জনের মাস হিসেবে রমযানকে কেন্দ্র করে নামকরণ হলেও মাহে রমযান, কুরআন ও সিয়াম-সহ ইসলামী জিন্দেগীর অনেক মৌলিক বৈশিষ্ট্য ও রূপরেখা এতে সন্নিবেশিত হয়েছে।


বইটি অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ   লিঙ্ক

৭৷ রমযানে মূমিনের করণীয় ও বর্জনীয়: রমযান মাসকে আল্লাহ তা’আলা বরকতময় মাস বলে অভিহিত করেছেন। এ মাসের রয়েছে বিশাল মর্যাদা ও ফযীলত। রয়েছে বিশেষ বিশেষ আমল। এ মাসকে কেন্দ্র করে মহান আল্লাহ প্রতিটি ঈমানদারের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক উন্নতি ও কল্যাণ সাধনের সুযোগ অবারিত করে দিয়েছেন। সে দিকে লক্ষ্য করে আমরা কয়েকটি পাঠে বিভক্ত করে এ নিবন্ধটি সাজিয়েছি। প্রত্যেক মুসলিম যাতে এ মাসের মহা মূল্যবান প্রতিটি মুহূর্তকে কাজে লাগিয়ে প্রতিশ্রুত প্রতিদান অর্জনে উদ্যোগী হয় এবং চেষ্টা-শ্রমের সবটুকু নিংড়ে দেয়, সেভাবে উদ্বুদ্ধ করার চেষ্টা করেছি। অনুপ্রেরণা বৃদ্ধি পাবে সে আশায় রমযানের ফযীলত ও মর্যাদার আলোচনাও যুক্ত করে দিয়েছি। প্রাসঙ্গিক ভাবনায় সিয়াম ও তারাবীহ সংক্রান্ত কিছু ফিকহী মাসআলা-মাসায়েলও উল্লেখ করেছি। সবকিছুর মূলে রয়েছে আমার নিজেকে এবং অপরাপর সকল মুসলিম ভাইকে সচেতন করা ও মহান আল্লাহ ও আখেরাতের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়া।


বইটি অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ   লিঙ্ক

৮। আল্লাহুমা বাল্লিগনা রমাদানঃসামনে আসছে রমজান। এই রমজান আমি কীভাবে পালন করব, একজন মুসলিম এই পবিত্র মাসটি কী করে কাটাবে, কোন আমল রমজানে বেশি বেশি করা দরকার—এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে আপনার জন্য এ বইটি।


বইটি অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ   লিঙ্ক

৯। বরকমতময় রমযানঃ 

সহীহ হযরত সালমান ফারসী রা. বর্ণনা করেছেন-রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শাবান মাসের শেষ দিন আমাদের সামনে এক ভাষণ প্রদান করেন। তিনি বললেন:

"হে মানুষরা! এক মহান, এক বরকতময় মাস তোমাদের ওপর ছায়া বিস্তার করেছে। এই বরকতময় মাসের একটি রাত (শবে কদর) হাজার মাসের চেয়েও শ্রেষ্ঠ। এই মাসের রোজা আল্লাহ তা’আলা ফরজ করেছেন এবং রাতে (তারাবীহ) নামাজকে তিনি নফল করেছেন (যাতে অনেক সওয়াব রয়েছে)। যে ব্যক্তি এই মাসে আল্লাহ তা’আলার সন্তুষ্টির জন্য এবং তাঁর নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে ফরজ নয় এমন একটি নফল আদায় করবে, সে অন্য সময়ের একটি ফরজ আদায়ের সওয়াব পাবে। আর এই মাসে একটি ফরজ আদায়ের সওয়াব অন্য সময়ের সত্তরটি ফরজের সমান। আর এটি সংযমিতার মাস, সহানুভূতির মাস, সওয়ানুভূতির মাস। আর এই মাস, যাতে মুমিন বান্দাদের রিজিক বাড়িয়ে দেওয়া হয়। যদি কেউ এই মাসে কোনো রোজাদারকে ইফতার করায়, তাহলে সে তার গোনাহের কাফফারা এবং দোজখ থেকে মুক্তি লাভের মাধ্যম হবে। এর পাশাপাশি সে ঐ রোজাদারের সমান সওয়াবও পাবে। (এটা শুধুমাত্র আল্লাহ তা’আলার দয়া) এতে রোজাদারের সওয়াব সামান্যও কমবে না। (বরং রোজাদার তার রোজার পূর্ণ সওয়াবই পাবে।)

এই কথা শুনে সাহাবিরা কেউ কেউ বলল: ইয়া রাসুলুল্লাহ! আমাদের সবার তো এতটুকু সামর্থ্য নেই, যা দিয়ে সে কোনো রোজাদারকে ইফতার করাবে! (তাহলে কি যারা অসচ্ছল তারা এই সওয়াব থেকে বঞ্চিত থাকবে?) রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন: যে ব্যক্তি সামান্য দুধ দিয়ে কিংবা একটি খেজুর দিয়ে অথবা এক ঢোক পানি দিয়ে ইফতার করাবে তাতেও আল্লাহ তা’আলা এ সওয়াব দেবেন। (অর্থাৎ এ সওয়াব পেতে হলে ইফতার করানোতে অবশ্যই অনেক মজাদার নয়।) যে কোনো রোজাদারকে এই মাসে পানি খাওয়াবে, আল্লাহ তা’আলা তাকে তাঁর হাউজে কাওসার থেকে এমন পানি পান করাবেন, যার ফলে সে বেহেশতে প্রবেশ করার পূর্বে পর্যন্ত আর পিপাসার্ত হবে না।

তিনি আরও বললেন: এই মাসের প্রথম অংশ রহমতের কারণ, দ্বিতীয় অংশ মাগফিরাতের কারণ আর শেষ অংশ দোজখের আগুন থেকে মুক্তির কারণ। যে ব্যক্তি নিজের কৃতিত্ব ও কর্মচারীদের কাজ এই মাসে সহজ করে দেব, আল্লাহ তা’আলা তার গোনাহ মাফ করে দেবেন এবং তাকে দোজখের আগুন থেকে বাঁচাবেন। রমজান মাসে তোমাদের তাই চারটি কাজ বেশি পরিমাণে করা উচিত। দুটি কাজ এমন, যা দিয়ে তোমাদের তোমাদের প্রতিপালক সন্তুষ্ট করবে এবং দুটি কাজ এমন, যা তোমাদের নিজেরদের জন্য অপরিহার্য। যে দুই কাজ দিয়ে তোমরা তোমাদের প্রতিপালককে সন্তুষ্ট করবে তা হলো, আল্লাহ তা’আলার একত্ববাদের সাক্ষ্য দান এবং তাঁর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা। আর যে দুটি বিষয় তোমাদের নিজেদের জন্য অপরিহার্য তা হলো: তোমরা আল্লাহ তা’আলার কাছে বেহেশত প্রার্থনা করবে আর দোজখ থেকে আশ্রয় চাবে।"
(সেই ইবনে খুজায়মা, হাদিস: ১৮৮৭, বাইহাকী, শু’আবুল ঈমান, হাদিস : ৩৩৩৬)


বইটি অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ   লিঙ্ক

১০। রমাদান প্রিপারেশনঃ ধ্বংস হোক ওই ব্যক্তি, যার নিকট আমার নাম উচ্চারিত হলো অথচ সে আমার প্রতি দরুদ পাঠ করল না।  অতঃপর ধ্বংস হোক ওই ব্যক্তি, যে রমাদান মাস পেল তবু তার গুনাহ মাফ হলো না।  এবং ধ্বংস হোক ওই ব্যক্তি, যে বৃদ্ধ পিতামাতা উভয়কে অথবা একজনকে পেল অথচ তারা উভয় তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাতে পারল না। (অর্থাৎ তাদের খেদমতের মাধ্যমে নিজেকে জান্নাতবাসী করতে পারল না।) -তিরমিজি হাদিস নং : ৩৫৪৫


বইটি অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ   লিঙ্ক

১১। মাহে রমযানের ২৭ আমলঃ রমযান মাস আমলের মাস। প্রতিটা মুমিনেরই এই ইচ্ছা থাকে যে, রমযানের একটা মুহুর্তও যেন আমলহীন না কাটে। কিন্তু দৈনন্দিন জীবনের নানাবিধ ব্যস্ততায় আমাদের সেই ইচ্ছা আর পুরণ হয়ে উঠে না। তাইতো আমরা মনোযোগী হই এমন কোনো বই কিংবা গাইডলাইনের প্রতি যা আমাদেরকে আমলের প্রতি উদ্বুদ্ধ করবে এবং স্মরণ করিয়ে দিবে সেইসব আমলের কথা রমযানে যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ‘মাহে রমযানের ২৭ আমল‘ ঠিক সেই কাজটাই করবে। রমযানে আপনাকে আমলের প্রতি উৎসাহ প্রদানের পাশাপাশি কুরআন ও হাদিসের আলোকে প্রমানিত সেই সব আমলের দিকেই দিক নির্দেশনা দিবে যা একজন মুমিনের জন্য ভীষন জরুরী।

বইটি অর্ডার করতে ক্লিক করুনঃ   লিঙ্ক


রমাদ্বনের আর বেশিদিন বাকী নেই। আমাদের উচিত এখন থেকেই প্রস্ততি নেওয়া। প্রস্ততির জন্য উপরিউক্ত বইগুলো হতে পারে দারুণ চয়েজ।


এছাড়াও আপনার রমাদানকে আরো প্রডাক্টিভ করতে আসলাফ একাডেমীর "প্রডাক্টিভ রমাদান"

কোর্সটি করতে পারেন। 

কোর্স ফি মাত্র ৫১০ অতিরিক্ত আরো ৫% ডিসকাউন্ট পাবেন  AA1181 কুপন কোড ব্যবহারে।



Post a Comment

0 Comments